গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার দেশের আয়করদাতাদের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে, কিছু নির্দিষ্ট ধরনের বিনিয়োগের বিপরীতে আয়কর রেয়াত সুবিধা প্রদান করে থাকে।
জাতীয় সঞ্চয়পত্র, মিউচুয়াল ফান্ড, শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার, বিভিন্ন ব্যাংকের ডিপিএস এবং জীবন বীমার প্রিমিয়াম ইত্যাদি খাতে বিনিয়োগ করে আপনি আপনার আয়করের বোঝা কমাতে পারেন এবং সাথে সাথে ভবিষ্যতে সম্পদ বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারেন।
উক্ত আয়কর রেয়াত এর মাত্রা নির্ভর করে আপনার বার্ষিক মোট আয় এবং উপরে উল্লেখিত খাতগুলোতে আপনার বিনিয়োজিত অর্থের পরিমাণের উপর।
নিচের ক্যালকুলেটর ব্যবহার করে সহজেই আপনি জেনে নিতে পারেন কোন নির্দিষ্ট অর্থবছরে এই আয়কর রেয়াতের সুবিধা আপনি পুরোপুরি ব্যবহার করছেন কিনাঃ
আপনার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে সর্বোচ্চ আয়কর রেয়াত সুবিধা নেওয়ার জন্য আপনি যথেষ্ঠ বিনিয়োগ করেন নি। ফলে এই অর্থবছরে, আপনি টাকা অতিরিক্ত আয়কর দিতে যাচ্ছেন।
নির্দিষ্ট অনুমোদনযোগ্য বিনিয়োগের ক্ষেত্রগুলোতে 30 শে জুন 2022 এর আগে, টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে আপনি এই টাকা আয়কর সাশ্রয় করতে পারবেন।
আপনার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে সর্বোচ্চ আয়কর রেয়াত সুবিধা নেওয়ার জন্য আপনি ইতিমধ্যেই যথেষ্ঠ বিনিয়োগ করেছেন এবং এই সময়ে আপনি টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে টাকা আয়কর সাশ্রয় করেছেন।